ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
দলীয় নির্দেশনা না মানলে সময়মতো ব্যবস্থা

দলীয় নির্দেশনা না মানলে সময়মতো ব্যবস্থা

উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয় এবং স্বজনদের প্রার্থী না হতে দলীয় যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, তা না মানলে সময়মতো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।  বুধবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের দলের এই কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়ে বলেন, উপজেলা নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে গেছে। এদের মধ্যে অনেকেই বলেছেন, আমরা বিষয়টি আরও আগে অবহিত হলে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হতো। তার পরও কেউ কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন, কেউ কেউ করেননি।  তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনে সময় শেষ হয়ে গেলে কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন না। এই বিষয়টা চূড়ান্ত হতে নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এখানে কেউ অমান্য করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ আছে দলে। সময়মতো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের দলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশনের বিষয়টি আছে। দল যার যার কর্মকা- বিবেচনায় বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশলে ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন নিয়ে থাকে। চূড়ান্ত পর্যায়ে যারা প্রত্যাহার করবে না এ ব্যাপারে দলের সিদ্ধান্ত সময়মতো নেওয়া হবে। চূড়ান্ত পর্যায়েও কেউ প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, সাধারণ ক্ষমা একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে দলীয় রণকৌশল, সেটা হতেই পারে। সেটা দলের সভাপতি নিতে পারেন। নির্বাচন হওয়া পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সুযোগ আছে।  অন্য এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুনসন্ত্রাসের আশঙ্কা থেকে যায় বলে জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আওয়ামী লীগ মাঠে থাকলে বিএনপি এসব অপকর্ম করতে মানসিকভাবে চাপে থাকবে বলেও তিনি জানান।

১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে

১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে

স্থিতিশীল সরকার থাকায় গত ১৫ বছরে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে মন্তব্য করে  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, নির্বাচিত সরকারকে হটাতে দীর্ঘদিন ধরে চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র চলছে। আজ বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্র শুধু দেশে নয়, বাইরেও অপপ্রচার আছে, ষড়যন্ত্র আছে। গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন ও নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি। মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি আয়োজিত প্রচারপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখতে গিয়ে তিনি এ আহ্বান জানান।  ওবায়দুল কাদের বলেন, হত্যার রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে না। প্রকাশ্যে জঙ্গিবাদী তৎপরতা চালিয়েছে বিএনপি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে খুনের রাজনীতি বন্ধ করেছে। আওয়ামী লীগ সাংবিধানিক সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে। ১৫ বছর স্থিতিশীল সরকার ছিল বলে দেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন হয়েছে। খুনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল বন্ধ হয়েছে। গণতন্ত্রে স্থিতিশীলতা ছিল বলে এমন উন্নয়ন হয়েছে। সেতুমন্ত্রী বলেন, দেশবিরোধী অপশক্তি লাগাতারভাবে ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। জনগণের ভোটাধিকার বঞ্চিত করতে নির্বাচনবিরোধী কাজ করছে তারা। তাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, গণতন্ত্র, শান্তি, উন্নয়ন নির্বাচনবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের ও প্রগতিশীল শক্তির কাছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ববিরোধী অপশক্তি আমাদের ভিত্তিমূলে আঘাত করতে যাচ্ছে। তাদের আমাদের প্রতিহত করতে হবে। সেজন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করার মাধ্যমে গণতন্ত্র হত্যার সূচনা হয়। ষড়যন্ত্রের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মোস্তাক-জিয়া। বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র দেশের পাশাপাশি বিদেশেও আছে। সরকার হটানোর ষড়যন্ত্র চলছে। নির্বাচন ও গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী অপশক্তি ষড়যন্ত্র করছে। ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ একমাত্র দল, যে দলটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে। তার আগে খালেদা জিয়ার অধীনে ছিল নির্বাচন কমিশন। গু-া দিয়ে নির্বাচন করা হতো। ভুয়া ভোটার দিয়ে ভুয়া নির্বাচন করেছেন তিনি। আওয়ামী লীগই দেশের একমাত্র দল, যেটি নির্বাচন ব্যবস্থাকে স্বাধীন ও কর্তৃত্বপূর্ণ করেছে। উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের মাধ্যমে সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগের জন্য জনগণকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন।  ওবায়দুল কাদের বলেন, ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করুন। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে জনগণ সব শক্তির উৎস। দেশবিরোধী অপশক্তি জাতির পিতার পরিবারকে হত্যা করে জনগণকে সামরিক  স্বৈরশাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘকাল পিষ্ট করেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে হত্যার রাজনীতি বন্ধ করেছেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, কাজী জাফরউল্লাহ, ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক  সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এদিকে, একই স্থানে ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত যৌথসভায় ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশী-বিদেশী চক্র নির্বাচিত সরকারকে হটানোর চক্রান্ত করছে। শুধু দেশে নয়, বাইরেও বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার আছে, ষড়যন্ত্র আছে এবং নির্বাচিত সরকারকে অবৈধভাবে হটানোর চক্রান্ত দীর্ঘদিন ধরে আমরা লক্ষ্য করছি।

সরকার ভিন্ন মতের ওপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে 

সরকার ভিন্ন মতের ওপর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে 

ভিন্ন মতের মানুষের ওপর সরকার নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ মন্তব্য করেন।  মির্জা ফখরুল বলেন, সাজানো মামলায় ফরমায়েশি রায়ের মাধ্যমে অন্যায়ভাবে সাজাপ্রাপ্ত বিএনপি নির্বাহী কমিটির সহ-যুব বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোয় উদ্বেগ প্রকাশ করছি। অবিলম্বে তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সাজা বাতিল করে  নিঃশর্ত মুক্তির আহ্বান জানাচ্ছি। ফখরুল বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী লীগ শাসকগোষ্ঠী এখন আরও হিং¯্র হয়ে উঠেছে। মিথ্যাচার, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও অপকৌশলের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ গণতন্ত্রমনা বিরোধী দল, ভিন্ন মত ও পথের মানুষদের ওপর নিষ্ঠুর দমন-পীড়ন চালানো হচ্ছে অব্যাহতভাবে।  ফখরুল বলেন, বানোয়াট মামলায় সাজা প্রদানসহ জামিন নামঞ্জুর করে বিরোধী নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠানোর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার দেশে নব্য বাকশালী শাসন কায়েম করেছে। সারাদেশে প্রতিনিয়ত সরকারের মদতে বানোয়াট মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের সাজা প্রদানসহ জামিন নামঞ্জুর করা হচ্ছে। মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর ঘটনা আওয়ামী জুলুমেরই আরেকটি বহির্প্রকাশ। দেশে দুঃসময় চলছে ॥ দেশে কঠিন দুঃসময় চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত নাগরিক স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। নাগরিক স্মরণ সভার আয়োজন করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী স্মরণ সভা উদ্যাপন কমিটি।  ফখরুল বলেন, রাজনৈতিক সংকট, অর্থনৈতিক সংকট ভয়াবহভাবে আমাদের আক্রমণ করেছে। এখানে বিচার ব্যবস্থা পুরোপুরিভাবে দলীয়করণ হয়ে গেছে, এখানে অর্থনীতিকে পুরোপুরিভাবে নিজেদের মতো করে তারা সেখানে লুটপাট চালাচ্ছে। আজকে রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা হয়েছে, নির্বাচনী ব্যবস্থাকে একেবারে উপড়ে ফেলা হয়েছে। কিছু নেই এখন অবশিষ্ট।  ফখরুল বলেন, ঐক্যের কথা আমরা বলি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা আমরা বলি, সেই চেতনার লেশমাত্র অবশিষ্ট নেই। যার জন্যে জাফরুল্লাহ চৌধুরী সাহেবরা লড়াই করছিলেন। সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে যদি আবার আমাদের ফিরিয়ে আনতে হয়, বাংলাদেশকে যদি সত্যিকার অর্থে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আমরা পরিণত করতে চাই তাহলে আমাদের অবশ্যই সকলকে নতুন করে চিন্তা করে নতুনভাবে আবার বলীয়ান হয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর অনুপ্রেরণায় আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। ফখরুল বলেন, আসুন আমরা এই প্রতিজ্ঞা করি, কে কি বলল সেটা ভাবার দরকার নেই, আমাদের মধ্যে যে আশা, যে আকাক্সক্ষা আছে আমরা যারা একাত্তরে যুদ্ধ করেছি, আমরা যারা গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ দেখতে চেয়েছি, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য যারা প্রাণ দিয়েছে, যারা গুম হয়েছে তাদের সকলকে সেই সম্মানটুকু দেওয়ার জন্য আমাদের আজকে একটা মাত্র দায়িত্ব সেটা হচ্ছে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে । মির্জা ফখরুল বলেন, ভয়াবহ দুঃশাসন আমাদের সমস্ত ভালো অর্জনগুলোকে কেড়ে নিয়েছে, আমাদের প্রতিমুহূর্তে পঙ্গু করে ফেলেছে, আমাদের পুরোপুরি একটা দাসে পরিণত করছে। সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। তিনি বলেন, এই দুঃশাসনের অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য আমরা হাত-পা ছুড়ছি। আমরা যারা রাজনীতি করি, রাজনৈতিক কর্মী আছি তারা বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছি। আমি নিজেই নির্বিচারে নির্যাতিত হচ্ছি, অনেকে তাদের জীবন দিচ্ছেন। তার পরও এ সরকারকে সরানো যাচ্ছে না, এটাই  বাস্তবতা।

SomajVabna
তীব্র গরমে গরিবের এসি হলো মাটির ঘর

তীব্র গরমে গরিবের এসি হলো মাটির ঘর

দেশে চলছে তাপপ্রবাহ। তীব্র দাবদাহ আর গরমে অতিষ্ঠ মানুষ। এই তীব্র গরমে মাটির ঘর যেন গরিব মানুষের  জন্য আশীর্বাদ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তীব্র গরমেও মাটির ঘরের ভেতরে বিরাজ করে ঠান্ডা। তাই গরিব মানুষের জন্য এসব মাটির ঘর যেন এসি। আহা কি আরাম! একটা সময় এ দেশের প্রতিটি গ্রামেই মাটির ঘর পাওয়া যেত। এখন দেশে মাটির ঘর প্রায় বিলুপ্তির পথে। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে সারাদেশের মতো কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থেকেও হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার চির ঐতিহ্যের নিদর্শন সবুজ শ্যামল ছায়াঘেরা শান্তির নীড় মাটির ঘর। যা এক সময় গ্রামের মানুষের কাছে মাটির ঘর বা গরিবের এসি বাড়ি নামে পরিচিত ছিল।

IFIC
IFIC
আর্জেন্টিনার বিভিন্ন শহরে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ

আর্জেন্টিনার বিভিন্ন শহরে সরকার বিরোধী বিক্ষোভ

অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে সরকারি কর্মী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক বরাদ্দ কাটছাঁট করার প্রতিবাদে রাজধানী বুয়েন্স এইরেসসহ আর্জেন্টিনার বিভিন্ন শহরে ব্যাপক সরকার বিরোধী বিক্ষোভ হয়েছে। বুধবার শুধু রাজধানী বুয়েনস এইরেসেই বিক্ষোভ করেছেন লক্ষাধিক মানুষ। খবর এএফপির। আর্জেন্টিনার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ও রাজনীতি বিশ্লেষকদের মতে, দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট জেভিয়ের মিলেই ক্ষমতাসীন হওয়ার পর এই প্রথম এত বড় আকারের সরকারবিরোধী বিক্ষোভ শুরু হয়েছে আর্জেন্টিনায়। বিশেষ করে এই প্রথম বিক্ষোভে ব্যাপক সংখ্যায় অংশ নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বুয়েন্স এইরেসের বিভিন্ন সড়কে সংঘটিত বিক্ষোভ মিছিলেও নেতৃত্ব দিয়েছেন তারা। ‘সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বাঁচাও’, ‘শিক্ষা আমার অধিকার’, ‘ফের বরাদ্দ চালু করো, মিলেই’র পরিকল্পনা বাতিল করো’ প্রভৃতি স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।