https://sso.umk.ac.id/gacor/https://siakad.unmuhkupang.ac.id/upload/thailand/https://ukk.unipma.ac.id/registrasi-ujian/negeri/https://ukk.unipma.ac.id/registrasi-ujian/gacor/https://ukk.unipma.ac.id/registrasi-ujian/pulsa/https://pkimia.uinsgd.ac.id/gacor/https://pbiologi.uinsgd.ac.id/mp/https://dilmil-yogyakarta.go.id/wp-content/thai/https://press.unmuhjember.ac.id/wp-content/sgcr/https://ppidsulteng.kemenag.go.id/resmi/https://ppidsulteng.kemenag.go.id/gacor/https://thecasinodaily.com/https://pakoleh.com/https://sso.umk.ac.id/public/pulsa/https://sso.umk.ac.id/public/luar/https://bpti.uhamka.ac.id/sluar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apj/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apr/https://m2reg.ulm.ac.id/pulsa/https://m2reg.ulm.ac.id/luar/https://m2reg.ulm.ac.id/toto/https://m2reg.ulm.ac.id/gacor/https://febi.uinsgd.ac.id/official/gacor/https://sso.umk.ac.id/public/mail/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://inspektorat.banjarkab.go.id/category/pulsa/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://152.42.212.40/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
গণঅভ্যুত্থান থেকে বিএনপি এখন লিফলেট বিতরণে

গণঅভ্যুত্থান থেকে বিএনপি এখন লিফলেট বিতরণে

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বাকশাল একক কোনো দল নয়, ছিল জাতীয় দল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে অফিসিয়ালি আবেদন করে বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। এখন সেই বাকশালকে একটা গালিতে পরিণত করার দুরভিসন্ধি করছে বিএনপি নেতারা। শনিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন তিনি। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে প্রায়ই ‘বাকশালী শাসন’ মন্তব্য করেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি ফখরুল সাহেবকে বলব, বাকশাল একক কোনো দল নয়, এটা ছিল জাতীয় দল; কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ। এখন এটাকে বাকশাল বলে একটা গালিতে পরিণত করার দুরভিসন্ধি অনেকেরই ছিল।

SomajVabna
মহাসড়কের আইল্যান্ডের ফুলে মন কেড়েছে যাত্রীদের

মহাসড়কের আইল্যান্ডের ফুলে মন কেড়েছে যাত্রীদের

সারি সারি রাধাচূড়া, জারুল, সোনালু আর কৃষ্ণচূড়ার ফুলের আভায় সুশোভিত হয়ে উঠেছে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের আইল্যান্ড। মীরসরাই অংশে ছোট, বড় হরেক রকমের ফুলেল শোভায় সু-শোভিত ফোর লেনের আইল্যান্ড যেন মনোমুগ্ধকর একটি ফুলের বাগানে পরিণত হয়েছে। লাল, সাদা, হলুদ, বেগুনীসহ নানা রঙের ফুলের বর্ণিল ছোঁয়াই আলোকিত হয়ে উঠেছে মহাসড়কের মীরসরাই অংশ।                                                                সরেজমিনে দেখা যায়, মীরসরাইয়ের মস্তাননগর বাইপাস, সোনাপাহাড়, ঠাকুরদিঘী, মিঠাছরা, মীরসরাই সদর, বড়তাকিয়া এলাকায় বিভিন্ন রঙের কৃষ্ণচূড়া, হৈমন্তি, টগর, রাধাচূঁড়া, কাঞ্চন ও সোনালু ফুলে ভরে গেছে। গাছগুলো ৫-৬ ফুটের মতো বড় হয়েছে। সড়কের সৌন্দর্য প্রসারে আইল্যান্ডে লাগানো এ গাছগুলোতে ফোটা ফুলের মন মাতানো রং মুহূর্তেই মন কাড়ছে দূর-দূরান্তের যাত্রীর পাশাপাশি স্থানীয় পথচারীদের। ফুলের বাগানে মোড়ানো মহাসড়কের এ সৌন্দর্য সুধা অবলোকন করে প্রতিদিন এই মহাসড়কে যাতায়াত করছেন যাত্রীরা। সড়ক দিয়ে গাড়িযোগে যাতায়াতে যাত্রীদের যেন অভ্যর্থনা জানাচ্ছে নানা বৃক্ষরাজি ও বর্ণিল ফুল। এই মনোরম পরিবেশে খুশি যাত্রী ও পরিবহন সংশ্লিষ্টরা।ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের মিডইয়ানে লাগানো রাধাচূড়াগুলো এই ক’বছরে মাথার উপরের ছায়া হয়ে উঠেছে। ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের কমলদহ এলাকায় গাছগুলো উপরে উঠে দুপাশে ঢাল ছড়িয়ে ফুলের মঞ্জুরিতে সেজেছে বরণডালার মতো। এছাড়া, কোথাও সোনালু, কোথাও জারুলসহ নানান জাতের ফুল। গাড়ির জানালা দিয়ে বাইরে চোখ পড়তেই যে কারও মনে প্রশান্তি আসে; সুবাসে মেতে ওঠে মন।মহাসড়কে চলাচলকারী নাছির উদ্দিন জানান, পিচঢালা ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন মহাসড়কের বুকজুড়ে যেন রূপের পসরা সাজিয়ে বসেছে সবুজ প্রকৃতি। সড়ক বিভাজকে নানা প্রজাতির ফুল গাছে ফুটেছে রঙিন ফুল। যানবাহনের জানালা দিয়ে বাইরে চোখ পড়তে নিমেষেই যে কারও মনে প্রশান্তি চলে আসে। বাতাসে ভেসে আসে সুবাস।এই মহাসড়কে যাতায়াতকারী চাকুরীজীবি রিংকু দে বলেন, চাকরির সূত্রে বারইয়ারহাট থেকে থেকে চট্টগ্রামে যাতায়াত করি। মহাসড়কের মীরসরাই অংশে সৌন্দর্যমন্ডিত ফুলের বাগান দেখে পুলকিত হই। অনেক পথচারী ক্ষণিকের জন্য হলেও থমকে দাঁড়িয়ে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য প্রাণ খুলে উপভোগ করতে ও ছবি তুলতে দেখা গেছে। 

NPI school
NPI school