https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/dana/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/luar/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/pulsa/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apj/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/apr/https://m2reg.ulm.ac.id/pulsa/https://m2reg.ulm.ac.id/luar/https://m2reg.ulm.ac.id/toto/https://m2reg.ulm.ac.id/gacor/https://es.uinsgd.ac.id/vendor/https://febi.uinsgd.ac.id/official/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/resmi/https://bki.uinsgd.ac.id/situstoto/https://agrotekconference.uinsgd.ac.id/gacor/https://bki.uinsgd.ac.id/luar/https://sso.umk.ac.id/public/mail/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://inspektorat.banjarkab.go.id/category/pulsa/https://inspektorat.banjarkab.go.id/macau/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/qris/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/gacor/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/dana/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/ks/https://dpmptsp.pulangpisaukab.go.id/berita/gm/https://organik.tebingtinggikota.go.id/produk/luar/https://organik.tebingtinggikota.go.id/pulsa/https://sentuhandukcapil.tebingtinggikota.go.id/luar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/toto-slot/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/config/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/jpg/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/tmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/kmb/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/amp/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/restore/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vendor/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/file/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/vps-root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/files/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/json/https://dema.iainptk.ac.id/scholar/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/data/https://dema.iainptk.ac.id/assets/https://dema.iainptk.ac.id/root/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/assets/https://dema.iainptk.ac.id/wp-content/nc_plugin/https://152.42.212.40/https://websitenuri77.blog.fc2.com/
দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha

ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১০ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১

Google ads
Google ads
waltonbd
waltonbd
Sopno
Sopno
অস্থির ডলার বাজার

অস্থির ডলার বাজার

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ পাওয়ার শর্ত পরিপালনের ফলে চাপ বাড়ছে জনজীবনে। বিদ্যুতের দাম বাড়ায় বাড়ছে কৃষি ও শিল্পপণ্যের উৎপাদন খরচ। টাকার বিপরীতে কয়েক দফায় ডলারের দাম বাড়ায় আমদানিকৃত সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। এতে করে নিত্য ও ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে প্রতিনিয়ত। ফলে মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। সংস্থাটির শর্ত পালনে ব্যাংকের সুদের হার বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। এতে করে ঋণের বিপরীতে সুদহার বর্তমান ১৩ শতাংশের উপরে অবস্থান করছে। উদ্যোক্তারা বলছেন, আগামীতে এই সুদহার ১৮-২০ শতাংশ হতে পারে। এর ফলে বিনিয়োগ ও শিল্পায়ন বাধাগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ছাড়া বাজেটে সব ধরনের ভর্তুকি কমিয়ে আনার পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। দেশে কৃষি খাত বিকাশ এবং রপ্তানি বাড়াতে ভর্তুকি ও প্রণোদনা দেওয়া হয়। সব ধরনের প্রণোদনা সংকুচিত করা হচ্ছে। এ ছাড়া শিল্পে কর অবকাশ সুবিধা তুলে দেওয়া এবং নতুন নতুন খাতে করারোপের শর্ত দিয়েছে সংস্থাটি। এসব শর্ত পুরোদমে বাস্তবায়ন শুরু হলে জীবনযাত্রার ব্যয় আরও কঠিন হয়ে পড়বে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।  জানা গেছে, আইএমএফের ঋণের শর্ত পরিপালন করতে গিয়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ওপর কি ধরনের প্রভাব পড়ছে তা বা পড়তে পারে তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এমনকি সরকারের মধ্যেও এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান সম্প্রতি জনকণ্ঠকে জানিয়েছেন, আইএমএফের দেওয়া প্রায় সব শর্ত পূরণ করা হয়েছে। তবে শর্ত পূরণ করতে গিয়ে মানুষের জন্য ভোগান্তি হয়Ñ এমন কোনো পদক্ষেপ নেবে না সরকার। আইএমএফের ঋণ এদেশ ও মানুষের কল্যাণে ব্যয় করা হবে এবং হচ্ছে। ঋণের শর্ত পরিপালনের ফলে জনজীবনে তার প্রভাব কি রকম হয় সেটাও সরকারের বিবেচনায় রয়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, সারাবিশ্বেই এখন অর্থনীতিতে সংকট চলছে। বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ইসরাইল ফিলিস্তিন যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্য সংকট সবমিলিয়ে বিশ্ব অর্থনীতিতে চাপ রয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ পাওয়া বাংলাদেশের জন্য ভালো। তবে সংস্থাটির শর্তপরিপালন করতে গিয়ে জনজীবনে অস্বস্তি তৈরি হবে। ইতোমধ্যে অর্থনীতির বেশকিছু খাতে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের ঊর্ধ্বতন গবেষণা পরিচালক ড. জায়েদ বখত সম্প্রতি এক সেমিনারে বলেন, দেশে মূল্যস্ফীতির চাপ রয়েছে। বিদ্যুতের দাম বাড়লে এই চাপ আরও বাড়বে। ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে। ভর্তুকির চাপ সামলাতে হবে। তবে সেটি সহনীয়ভাবে।

SomajVabna
নদী ও ঘাট রক্ষার দাবি মাঝিদের

নদী ও ঘাট রক্ষার দাবি মাঝিদের

সাম্পান খেলা ও চাটগাঁইয়া সংস্কৃতি মেলার ১৮তম আসরের দ্বিতীয় দিন বৃহস্পতিবার সম্পন্ন হয়েছে সাম্পান শোভাযাত্রা। কর্ণফুলী ও সাম্পান মাঝিদের রক্ষার এই সামাজিক আন্দোলনের শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণপদ রায়। সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত এই শোভাযাত্রায় অংশ নেয় তিন শতাধিক সাম্পান, যা নগরীর অভয়মিত্র ঘাট থেকে শুরু করে বাকলিয়া এলাকা ঘুরে ফের অভয়মিত্র ঘাটে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় সাম্পান মাঝিরা নানা ধরনের স্লোগান ও প্ল্যাকার্ড নিয়ে কর্ণফুলী ও সাম্পানঘাট রক্ষার দাবি তোলে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিএমপি কমিশনার বলেন, কর্ণফুলী ও চট্টগ্রাম মহানগরীর পরিবেশ রক্ষায় এই সামাজিক আন্দোলন ব্যর্থ হলে পুরো জাতি ব্যর্থ হবে। সেই সঙ্গে আগামী প্রজন্মের জন্য ধ্বংস ডেকে আনবে। তাদের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী রেখে যেতে কর্ণফুলী নদীকে রক্ষা করতে হবে।  কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি এসএম ফেয়ার আলীর সভাপতিত্বে আবৃত্তি শিল্পী দিলরুবা খানমের সঞ্চালনায় শোভাযাত্রায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, চট্টগ্রাম ইতিহাস সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান আলিউর রহমান। বক্তব্য রাখেন ডায়মন্ড সিমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার (সেলস) আবদুর রহিম, সাম্পান খেলার আয়োজক সমাজ সেবক সৈয়দ আহমেদ, সেলিমুল হক, কামাল আহমেদ, শায়ের আমান, ক্যাব চট্টগ্রামের কর্মকর্তা জানে আলম, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশনের সহসভাপতি জাফর আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক লোকমান দয়াল, আবুল হোসেন আবুল, বশির আহমেদ প্রমুখ।

IFIC
IFIC
অলিম্পিক স্বপ্নে বিভোর সারা

অলিম্পিক স্বপ্নে বিভোর সারা

আগামী জুলাইয়ে শুরু হবে প্যারিস অলিম্পিক। ক্রীড়ার এই মহাযজ্ঞে পারফর্ম করার স্বপ্ন দেখেন পৃথিবীর প্রতিটি ক্রীড়াবিদ। তেমনি ২০২৪ অলিম্পিকে প্রতিনিধিত্ব করার স্বপ্নে বিভোর ইতালির তরুণ প্রতিভাবান সাঁতারু সারা কুর্তিস। গত মার্চেই ইতালির হয়ে অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন তিনি। তাও আবার রেকর্ড গড়ে। জুনিয়র ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ৫০ মিটার ফ্রি-স্টাইলে মাত্র ২৪.৫৬ সেকেন্ডে ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করে অলিম্পিকের জন্য কোয়ালিফাই করেন বয়সে মাত্র ১৭ বছরের এই বিস্ময় বালিকা।  গত বছরের আগস্টে ১৭ বছরে পা রাখেন সারা কুর্তিস। তার আগেই নিজেকে নিয়ে যান অনন্য উচ্চতায়। ইউরোপিয়ান জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপ এবং বিশ্ব জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপে রীতিমতো ঝড় তুলেন তিনি। ইউরোপিয়ান জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপে চারটি স্বর্ণপদক জয়ের অবিস্মরণীয় কীর্তি গড়েন এই ইতালিয়ান বিস্ময় বালিকা। যে কারণেই এবারের অলিম্পিকে দেশটির উজ্জ্বল এবং দারুণ সম্ভাবনাময়ী সাঁতারু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে তাকে। স্বপ্নের এই টুর্নামেন্টকে ঘিরে অন্যরকম রোমাঞ্চের জোয়ারে ভাসছেন কুর্তিস নিজেও। কেননা, সেই শৈশ্বব থেকেই যে অলিম্পিকে প্রতিনিধিত্ব করার স্বপ্ন বুনেছিলেন তিনি। এ প্রসঙ্গে সারা কুর্তিস বলেন, ‘অলিম্পিকে প্রতিনিধিত্ব করাটা আমার সবসময়েরই স্বপ্ন। এখানে মানসিকভাবে এমনকি শারীরিকভাবে উভয় দিক থেকেই নিজেকে উন্নতি করার চেষ্টা করব আমি। এ বছরই অলিম্পিকে খেলার স্বপ্ন ছিল আমার। শেষ পর্যন্ত সেটাই বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে। তবে পদক জয় করি কিংবা না করি ক্রীড়ার এই মহাযজ্ঞে অংশ নিতে পারাটাই হবে আমার জন্য দুর্দান্ত ব্যাপার।’  সারা কুর্তিসের বয়স যখন মাত্র দুই বছর। ঠিক তখনই তাকে পুলে নামিয়ে দিয়েছিলেন তার মা-বাবা। তবে পুলের ঠান্ডা পানি তাকে বেশ ভুগিয়েছিল। যে স্মৃতি এখনো মনে করতে পারেন তিনি। এ প্রসঙ্গে সারা কুর্তিস বলেন, ‘আমার বয়স যখন একেবারেই কম তখন যে ঘটনাটা খুব বেশি মনে করতে পারি সেটা হলো ঠান্ডা। সত্যি কথা বলতে পুলের ঠান্ডা পানিকে আমি খুবই ভয় পেতাম।’ সাতার ছাড়া বাস্কেটবলেও ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেছিল সারার মা-বাবা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাঁতারকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। গত মার্চে ইউরোপিয়ান জুনিয়র চ্যাম্পিয়নশিপের ৫০ মিটার ফ্রি-স্টাইলের মাধ্যমে অলিম্পিকের টিকিট নিশ্চিত করার পাশাপাশি ইতালির হয়ে নতুন রেকর্ডও গড়েছিলেন সারা। তার আগের রেকর্ডটা ছিল সিলভিয়া ডি পিয়েত্রোর। ২০২২ সালে রোমে অনুষ্ঠিত ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে ২৪.৭২ সেকেন্ডে ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করেছিলেন সিলভিয়া। আর সেই রেকর্ড ছাড়িয়ে মাত্র ২৪.৫৬ সেকেন্ডে সমাপ্তি রেখা স্পর্শ করেই নতুন রেকর্ড গড়েন সারা কুর্তিস। তার এক মাস পর ব্যাকস্ট্রোকের শর্ট কোর্সেও বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন তিনি। ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করতে তিনি সময় নিয়েছিলেন মাত্র ২৬.০৮ সেকেন্ড। আমেরিকার অলিভিয়া স্মোলিগার চেয়েও যা ০.০৫ সেকেন্ড কম। আমেরিকান সাঁতারু পরবর্তীতে ২০১৬ অলিম্পিকে স্বর্ণপদক ছাড়াও বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে বিভিন্ন পদক জয়ের রেকর্ড গড়েছিলেন।  স্মোলিগার রেকর্ড ভেঙে নিজেও অভিভূত সারা। তিনি বলেন, ‘আমি এমনটা আদৌ প্রত্যাশা করিনি...। এপ্রিলে আমি ভেবেছিলাম হয়তো মাঝারি মানের পারফর্মেন্স করতে পারবো। কিন্তু প্রত্যাশার চেয়েও বেশি ভালো করার অনুভূতিটাও দারুণ ছিল...। এটা সত্যিই অপ্রত্যাশিত। কেননা এতটা কম সময়ে যে আমিও ভাবিনি। এরপর তাই আমি উড়তে শুরু করে দিয়েছিলাম। কারণ এটা সত্যিই আমার জন্য অনেক বড় এক অর্জন।’ ইতালির এই তরুণ প্রতিভাবান সাতারু জাতিগতভাবে মিশ্র। তবে সারা কুর্তিস নিজেকে সৌভাগ্যবান বলেই দাবি করেছেন। কেননা, এখন পর্যন্ত কখনোই বর্ণবৈষম্যের শিকার হননি তিনি। সারা বলেন, ‘আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান বলেই বিবেচনা করি যে এখন পর্যন্ত এরকম কিছু (বর্ণ-বৈষম্য) আমার জীবনে ঘটেনি।’

সিনেমার গানে মুগ্ধতা ছড়ালেন শ্রাবণী সায়ন্তনী

সিনেমার গানে মুগ্ধতা ছড়ালেন শ্রাবণী সায়ন্তনী

শ্রাবণী সায়ন্তনী ভারতের বিশ্ব ভারতী বিশ^বিদ্যালয়ে সংগীতে পড়াশুনা করছেন। যে কারণে বছরের প্রায় পুরোটা সময়ই তাকে ভারতে থাকতে হয়। পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে তিনি দেশে এসেছিলেন। দেশে এসে টানা কয়েকটি শো শেষ করে আবারও চলে যান বিশ্ব ভারতীতে। এরই মধ্যে ঈদের পর মুক্তি পেয়েছে ‘ডেড বডি’ সিনেমাটি। সিনেমাতে ‘জানরে’ শিরোনামের গানটি গেয়েছেন শ্রাবণী সায়ন্তনী। গানটি লিখেছেন সালাহউদ্দিন সাগর। কম্পোজ করেছেন এফ এ প্রীতম এবং মিউজিক করেছেন এস কে সাগর শান। গানটিতে শ্রাবণীর সঙ্গে দ্বৈত কণ্ঠে গেয়েছেন প্রীতম কুমার। গানটি আলাদাভাবে ইউটিউবে প্রকাশের পর শ্রোতা-দর্শকের ভালো লাগায় পরিণত হয়েছে। শ্রাবণীর মৌলিক গান এর আগে শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে। কিন্তু সিনেমার এই গানটি তার কণ্ঠে অনেক বেশি শ্রুতিমধুর লেগেছে। যে কারণে গানটির প্রতি শ্রোতা-দর্শকের মধ্যে আলাদা ভালো লাগারও জন্ম নিয়েছে। শ্রাবণী বলেন, যেহেতু আপাতত দেশে নেই, তাই সিনেমাটি হলে গিয়ে দেখার সুযোগ থাকল না। তা না হলে মাকে সঙ্গে নিয়ে হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখতাম। কারণ বড় পর্দায় নিজের গানের চিত্রায়ণটা দেখার খুবই ইচ্ছে ছিল। আমি আগামী মাসে দেশে যাব। কিন্তু মনে হয় না ততদিন সিনেমাটি হলে চলবে।

জোট বাঁধছে ইরান-উ. কোরিয়া

জোট বাঁধছে ইরান-উ. কোরিয়া

চীন ও রাশিয়ার মতো পরাশক্তির বাইরে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে পরমাণু শক্তিধর দেশ উত্তর কোরিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের সম্ভাব্য পরমাণু শক্তিধর দেশ ইরান। চলমান ভূরাজনৈতিক পরিস্তিতিতে তেহরান ও পিয়ংইয়ং উভয়ই যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী নীতি নিয়ে চলছে। এমন পরিস্থিতিতে দুই দেশের জোট নিয়ে বেশ শঙ্কিত ন্যাটো। শুধু তাই নয় এ দুই দেশের পরমাণু কৌশল নিয়েও বিস্তর আলোচনা চলছে পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে। খবর ডয়েচে ভেলের। খবর ইরনার। বিশ্ব রাজনীতিতে মার্কিন প্রভাব মোকাবিলায় নিজেদের মধ্যে পরমাণু ও ড্রোনবিষয়ক তথ্য বিনিময় করতে পারে ইরান ও উত্তর কোরিয়া। পাশাপাশি বিশ্ব রাজনীতিতে নিজেকে প্রাসঙ্গিক করে তুলতে রাশিয়া ও চীনের বাইরে নতুন মিত্র খুঁজছে উত্তর কোরিয়া। ফলে মধ্যপ্রাচ্যের প্রবল মার্কিনবিরোধী দেশ ইরানের ওপর আস্থা রাখতে চাইছেন কিম জং উন। সিওলে ইউনিভার্সিটি অব নর্থ কোরিয়া স্টাডিসের অধ্যাপক কিম সুং কিয়ুং জানান, উত্তর কোরিয়া মনে করছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা ও ইরানের পাশে দাঁড়ানোর একটা ভালো সুযোগ তাদের সামনে এসেছে। পাশাপাশি তেহরানের কাছে অস্ত্র ও সামরিক প্রযুক্তি বিক্রি করার একটা সুযোগও পাওয়া গেছে বলে মনে করছে পিয়ংইয়ং। দুই দেশের ওপরই পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, যার মধ্যেই কিছুটা আর্থিক সুবিধা পেতে চাইছে উত্তর কোরিয়া।  গত এপ্রিলে ইরানে একটি উচ্চ পর্যায়ের বাণিজ্য ও আর্থিক প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছিল উত্তর কোরিয়া। এর আগে ২০১৯ সালে একই ধরনের প্রতিনিধি দল পাঠায় পিয়ংইয়ং। এসব সফরে দুই দেশের মধ্যে কোনো সমঝোতা হয়েছে কিনা, তা নিয়ে দুই দেশই মুখ বন্ধ রেখেছে। তবে সামরিক প্রযুক্তি, পরমাণু অস্ত্র ও ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে কথা হয়েছে বলে জল্পনা চলছে। ট্রয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিওল ক্যাম্পাসের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক ড্যানিয়েল পিংকস্টন জানান, তেহরান ও পিয়ংইয়ংয়ের মধ্যে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক আছে। এদের মধ্যে একটি ধর্মতান্ত্রিক ইসলামিক দেশ এবং অপরটি এক নেতা-ভিত্তিক কমিউনিস্ট দেশ হলেও দুই জায়গাতেই কর্তৃত্ববাদী শাসন রয়েছে। দুই দেশই যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী। 

রাশিয়াকে  হুমকি নয় 

রাশিয়াকে হুমকি নয় 

পশ্চিমা দেশগুলোকে বৈশ্বিক সংঘাতের ঝুঁকি সৃষ্টির জন্য অভিযুক্ত করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, কাউকেই বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু শক্তিধর দেশ রাশিয়াকে হুমকি দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি জার্মানির পরাজয়ের বিরুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিজয়ের বার্ষিকীতে বৃহস্পতিবার মস্কোর রেড স্কয়ারে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। খবর আরটির। টানা দুই বছরের বেশি সময় ধরে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান চালাচ্ছে রাশিয়া। রুশ সেনারা ইউক্রেনের পশ্চিমা-সমর্থিত বাহিনীর বিরুদ্ধে সাফল্যের সঙ্গে অগ্রসর হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রেসিডেন্ট পুতিন অহংকারী পশ্চিমা অভিজাত দেশগুলোকে নাৎসি জার্মানিকে পরাজিত করার ক্ষেত্রে সোভিয়েত ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ভুলে যাওয়ার এবং বিশ্বজুড়ে সংঘাত সৃষ্টি করার অভিযোগ এনেছেন। পুতিন বলেন, আমরা জানি এই ধরনের উচ্চাকাক্সক্ষার অধ্যিকতা কোন দিকে নিয়ে যায়। রাশিয়া বিশ্বব্যাপী সংঘর্ষ প্রতিরোধে সবকিছু করবে। তবে একই সঙ্গে আমরা কাউকে আমাদের হুমকি দেওয়ার সুযোগ দেব না। আমাদের কৌশলগত বাহিনী সবসময় যুদ্ধের প্রস্তুতির অবস্থায় থাকে। এদিকে পশ্চিমাদের সামরিক জোট ন্যাটো ইউক্রেনে সেনা পাঠালে তা অত্যন্ত বিপজ্জনক হবেÑ এমন সতর্কতা জারি করেছে রাশিয়া। রাশিয়া বলেছে, ন্যাটোর কাছে ইউক্রেনের সাধারণ মানুষের সহযোগিতার আবেদনটি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে রাশিয়া। এই আবেদন অনুযায়ী ন্যাটো যদি ইউক্রেনে সেনা পাঠায় তাহলে তা খুব বিপজ্জনক হবে। জেলেনস্কির অনুমোদন বা প্রত্যাহারের জন্য ২৫ হাজার ভোট আবশ্যক। তবে এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়, এত সংখ্যক ভোট আবেদনটি পাবে কি না। বুধবার সকাল পর্যন্ত ১ হাজার ৫৯৪টি ভোট পেয়েছে তা। ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টের ওয়েবসাইটে করা আবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অন্য মিত্রদের কাছে ইউক্রেনের সেনা সহায়তা চাওয়া উচিত। 

ফের টানা পতনে শেয়ারবাজার

ফের টানা পতনে শেয়ারবাজার

টানা পতন থেকে বেরিয়ে আসার আভাস দিয়ে দেশের শেয়ারবাজারে আবার টানা দরপতন শুরু হয়েছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দরপতনের মাধ্যমে টানা তিন কার্যদিবস দরপতন হলো। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমার পাশাপাশি কমেছে সবকটি মূল্যসূচক। বেড়েছে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ। এ টানা দরপতনের আগে শেয়ারবাজারে টানা চার কার্যদিবস ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা মিলে। ফলে শেয়ারবাজার পতনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসছে এমন ধারণা করতে থাকেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের হতাশ করে ফের টানা দরপতন শুরু হয়েছে।

এপ্রিলে অর্থনীতির গতি কমেছে

এপ্রিলে অর্থনীতির গতি কমেছে

এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স বা পিএমআই কমেছে। এপ্রিল মাসে এই সূচক ২ দশমিক ১ শতাংশ কমে ৬২ দশমিক ২-এ নেমে এসেছে। মার্চ মাসে এই সূচকের মান ছিল ৬৪ দশমিক ৩। অর্থাৎ এপ্রিল মাসে দেশের অর্থনীতির গতি কমেছে। শিল্পোদ্যোক্তাদের সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই বা মেট্রো চেম্বার) ও গবেষণা সংস্থা পলিসি এক্সচেঞ্জ যৌথভাবে প্রথমবারের মতো পিএমআই সূচক প্রকাশ করেছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে এমসিসিআই কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে এই সূচক প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান। অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল। স্বাগত বক্তব্য দেন এমসিসিআই সভাপতি কামরান টি রহমান।