ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১

বিনোদন
মিমকে যে অনৈতিক কারণে ফোন করেছিলেন হারুন

মিমকে যে অনৈতিক কারণে ফোন করেছিলেন হারুন

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সাবেক প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ ওরফে ডিবি হারুন। নানা কারণেই আলোচনায় থাকতেন তিনি। ডিবি অফিসে রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে তারকাদের দাওয়াত দিয়ে খাইয়ে হইচই ফেলে দিতেন। একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিমকেও ফোন করেছিলেন হারুন। এতে ঘাবড়ে যান পরাণ’খ্যাত নায়িকা। সেদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে মিম বলেন, ‘হোয়াটসঅ্যাপে কল দেখে একটু ঘাবড়ে যাই। তিনি (হারুন অর রশীদ) কেন আমাকে ফোন করবেন? ভাবতেও পারিনি যে আমার কাছে এমন একটি ফোনকল সেদিন আসবে আর বলা হবে যে ছবিটিতে অভিনয় করতে পারব না। যখন তিনি বললেন, “তোমার পরিচালক আমার সামনে বসা, ” তখন বুঝতে বাকি থাকেনি যে ছবিটা বোধ হয় আর হবে না। পরিচালক বের হওয়ার পর ফোন করে তা নিশ্চিত হই। সব মিলিয়ে মনটা খুব খারাপ হয়। শিল্পীর জীবনে চ্যালেঞ্জিং চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ সব সময় আসে না। আসার পর যখন আবার তা থেকে বঞ্চিত হতে হয়, তখন মন খারাপ হয়।’ মূলত ‘আমি ইয়াসমিন বলছি’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছিলেন পরিচালক সুমন ধর। সিনেমার গল্পটি ছিল সত্য ঘটনা নিয়ে। ১৯৯৫ সালের ২৩ আগস্টের রাতে ঢাকা থেকে রাতে ঠাকুরগাঁওগামী বাসে দিনাজপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেন ইয়াসমিন নামে এক কিশোরী। বাসের স্টাফরা ভোররাতে তাকে দিনাজপুর-দশমাইল মোড়ে এক চায়ের দোকানদারের জিম্মায় রেখে অনুরোধ করেন সকাল হলে দিনাজপুরগামী বাসে তুলে দেওয়ার জন্য। তার কিছুক্ষণ পর কোতোয়ালি পুলিশের টহল পিকআপ আসে। বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে জোর করে মেয়েটিকে পিকআপে তুলে নেয়। পথে কিশোরীকে ধর্ষণ শেষে হত্যা করে লাশ ফেলে দেয় মহাসড়কে। সেসময় এই ঘটনা নিয়ে দিনাজপুরবাসীর প্রতিবাদ আন্দোলনে ছিল উত্তাল। এতে পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান সাত আন্দোলনকারী। আহত হন দুই শতাধিক। দিনাজপুরসহ সারা দেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। সিনেমা নির্মাণের ঘোষণা দেওয়ার পর সুমনকে ডিবি অফিসে ডাকা হয়েছিল। সেখানে তাকে বলা হয়েছিল সিনেমাটি নির্মাণ না করতে। ডিবি থেকে আরও অনেক গল্প দেওয়ার কথাও বলা হয়। তবে হারুন যে তাকে খুব রাগী গলায় সিনেমাটি করতে না করেছেন এমন ছিল না। তার সহকারীকে ডেকে বলা হয়েছিল, আমাদের কাছে ভালো ভালো গল্প আছে, সেগুলো সুমনের সঙ্গে শেয়ার করেন। সুমন যেটা পছন্দ করবেন, সেটা করবেন। আর সুমনের যদি স্পনসর প্রয়োজন হয়, আমরা জোগাড় করে দেব। সুমনকে সামনে বসিয়েই মিমের সঙ্গে কথা বলেছিলেন হারুন। হারুনের কারণে আটকে থাকা আমি ইয়াসমিন বলছি নামের সিনেমাটির শুটিং হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক।

waltonbd
waltonbd
আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা

আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা

লক্ষ্মীপুরে বাড়িতে ঢুকে নুর আলম ওরপে নুরু টেইলার (৬০) নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া ৮টার দিকে সদর উপজেলার চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পাঁচপাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নুরু চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পেশায় দর্জি ছিলেন। নিহতের ছেলে আরিফ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, আমার বাবা বাড়িতে ছিলেন। বাবার মোবাইলফোনে কেউ একজন কল দিয়ে জানিয়েছে তাকে মারতে আসছে। এতে তিনি ঘর থেকে পালানোর জন্য বের হচ্ছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তেই ১০-১২ জন লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে বাড়িতে বাবাকে মারতে আসেন। পরে তারা ধাওয়া করে আমার বাবাকে এলোপাতাড়ি পেটায়৷ এরমধ্যে বাড়ির পুকুরে একবার ফেলে দেয়। সেখান থেকে উঠিয়ে আবার পিটিয়েছে। আহত অবস্থায় বাবাকে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আরিফ হোসেন আরও বলেন, হামলাকারীদের মধ্যে খোকন বিএনপি করেন। তার নেতৃত্বেই বাবাকে মারা হয়েছে। আমার বাবা আওয়ামী লীগ করলেও কারও ক্ষতি করেননি। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতাও নেই তার। রাজনৈতিক কারণেই আমার বাবাকে মারা হয়েছে। সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জয়নাল আবেদীন বলেন, মৃত অবস্থায় নুরু নামে লোকটিকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তার মরদেহ মর্গে আছে। চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক বলেন, একজন মারা গেছেন। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। হাসপাতালেও পুলিশ পাঠানো হবে। এ ঘটনায় তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

৭ হেলিকপ্টারে ঢাকায় ফিরলেন সাজেকে আটকা পড়া ৩৫ পর্যটক

৭ হেলিকপ্টারে ঢাকায় ফিরলেন সাজেকে আটকা পড়া ৩৫ পর্যটক

ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) ডাকা ৭২ ঘণ্টার অবরোধের কারণে রাঙ্গামাটির সাজেক ঘুরতে গিয়ে আটকেপড়া অন্তত ১৪ পর্যটকের মধ্যে থেকে ৩৫ জনকে হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় পৌঁছানো হয়েছে। রোববার বিকাল ও সোমবার সকালে সেনাবাহিনীর ৭টি হেলিকপ্টাযোগে তাদের সাজেক থেকে ঢাকায় পৌঁছে দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।এরা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শুক্রবারে সাজেকে ভ্রমনে গিয়েছি । ইউপিডিএফ এর ৭২ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি সোমবার বিকাল ৫টায় শেষ হবে। মঙ্গলবার যানবাহন চলাচল শুরু হলে আটকাপড়া পর্যটকরা সাজেক থেকে নিজেদের গন্তব্যে ফিরতে পারবেন বলে জানা যায়। সাজেক কটেজ মালিক সমিতির সভাপতি সুবর্ণ দেব বর্মণ বলেন, অবরোধের কারণে সাজেকে বহু পর্যটকসহ যানবাহন চালক ও শ্রমিক আটকে পড়েছেন। সেনাবাহিনীর সহায়তায় রোববার বিকাল ও সোমবার সকাল পর্যন্ত সেনাবাহিনীর ৭টি হেলিকপ্টারেযোগে ৩৫ জনকে তাদের নিজ নিজ গন্তব্যস্থলে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। অন্যরা মঙ্গলবার সকালে সড়ক পথে চলে যেতে পারবেন বলে তিনি জানান। বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিরীন আখতার বলেন, উপজেলা প্রশাসন ও সেনাবাহিনীর পক্ষ হতে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এতে কিছু পর্যটককে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় হেলিকপ্টারযোগে সোমবার সকাল পর্যন্ত নিজ গন্তব্যে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অবরোধ শিথিল হয়ে গেলে মঙ্গলবার থেকে যান চলাচল শুরু হলে পর্যটক সবাই যার যার স্থানে যেতে পারবেন বলে আশা করছি

বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে কি অসন্তুষ্ট দক্ষিণ আফ্রিকা?

বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে কি অসন্তুষ্ট দক্ষিণ আফ্রিকা?

অক্টোবরের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশ সফরে আসার কথা রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের। আসন্ন সেই সিরিজে দুটি টেস্ট অনুষ্ঠিত হবে, যা আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ। আর এই সিরিজটি সামনে রেখে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে সম্প্রতি ঢাকায় এসেছে দক্ষিণ আফ্রিকার একটি প্রতিনিধি দল। গতকাল চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে পরিদর্শন করেছেন তারা। এরপর আজ সোমবার সকালে মিরপুর স্টেডিয়াম ঘুরে দেখে দক্ষিণ আফ্রিকার সেই প্রতিনিধি দল। এই দলের সঙ্গে মাঠ পরিদর্শন শেষে বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফীস গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন। এ সময় নাফীস বলেন, 'বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড যখনই কোনো আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজন করে, এটা শুধু বোর্ডের থাকে না। সরকার, মানুষ দায়িত্ব নেয়। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, গত ২ দিনের প্রোগ্রামের পর বাংলাদেশের সার্বিক পরিস্থিতি এবং বোর্ড-সরকারি এজেন্সির নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে কোনো সংশয় থাকবে না, ইনশাআল্লাহ।' নাফীসের বিশ্বাস দক্ষিণ আফ্রিকার পর্যবেক্ষক দল সন্তুষ্ট হয়েছেন নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে, 'আমি যতটুকু কথা বলে বুঝেছি, তারা খুবই সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। বিসিবি, পুলিশ, আর্মি, নেভি, এয়ারফোর্স, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।'

মা ছিলেন কাজের মহিলা, মেয়ে এখন কোটিপতি

মা ছিলেন কাজের মহিলা, মেয়ে এখন কোটিপতি

কৌতুক অভিনেতা ভারতী সিং, ইন্ডাস্ট্রিতে নিজগুণে জায়গা তৈরি করেছেন। একটি রিয়েলিটি শো-এর প্রতিযোগী হওয়া থেকে ইন্ডাস্ট্রির সর্বোচ্চ বেতনপ্রাপ্ত কৌতুক অভিনেতাদের মধ্যে একজন তিনি। তবে এই জার্নি কিন্তু মোটেই সহজ ছিল না তার। এক সাক্ষাৎকারে ভারতী বলেছেন, তিনি খুব দরিদ্র পরিবার থেকে এসেছেন। এতটাই খারাপ ছিল যে অভিনেত্রী এবং তার পরিবারকে খুব কষ্ট করে বেঁচে থাকতে হয়েছিল। ছোটবেলাতেই বাবাকে হারান ভারতী সিং। মা পরিচারিকার কাজ করতেন। ছোটবেলাটাই সংগ্রাম করা তার পরিবারের নুন আনতে পান্তা ফুরোনোর মতো অবস্থা ছিল। এ ভারতী এখন কোটিপতি। নিজের প্রতিভার জোরে মন জয় করেছেন, তার সুবব্যহারে বুঁদ গোটা দুনিয়া। একসময় ডাস্টবিন থেকে আপেল কুড়িয়ে খাওয়া ভারতী সিং এখন কোটিপতি। মুম্বাইয়ের কিছু সংবাদমাধ্যমের দাবি অনুযায়ী, ভারতীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ এই মুহূর্তে ২৫ থেকে ৩০ কোটি টাকা। রয়েছে নিজের গাড়ি-বাড়ি। স্বামী হর্ষ লিম্বাচিয়া ও ছেলে গোলাকে নিয়ে সুখের সংসার করছেন তিনি। নিজের সংগ্রামের কথা জানাতে গিয়ে ভারতী সিং বলেন, দেখতাম অনেকে অর্ধেক আপেল খেয়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিচ্ছে। মনে হত বার করে ওই অর্ধেকটা খেয়ে নিই। এতটাই গরীব ছিলাম আমরা। কোনো উৎসব আসত আর আমার মন খারাপ হয়ে যেত। পাড়ায় অন্য বাচ্চারা বাজি ফাটাত। আমরা গিয়ে হাততালি দিতাম যাতে সবাই ভাবে ওই বাজিটা আমার, আমি জ্বালিয়েছি।’ মা অন্যের ঘরে কাজ করত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তিনি টয়লেট সাফ করতেন। তারপর কাজের বাড়ি থেকে বেঁচে যাওয়া সবজি-রুটি মা’কে দিত। ওদের ওই বাসি রুটি আমাদের কাছে টাটকা। আমরা ভীষণ খুশি হয়ে যেতাম।’ ‘খতরো কে খিলাড়ি’র এই তারকা বলেন, ‘যখনই কোনো উৎসব হত বাচ্চারা খুশি হত, আর আমি হতাশ হতাম। কারণ একটাই, আমাদের কাছে কিচ্ছু নেই। মা যখন কাজের বাড়ি থেকে মিষ্টি আনতেন, তখন আমরা দীপাবলির পুজা করতে পারতাম। আমি রাস্তায় বাচ্চাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে তাদের পটকা পোড়াতে দেখে হাততালি দিয়েছি।’

আরও ঋণ সুবিধা চায় বেক্সিমকো

আরও ঋণ সুবিধা চায় বেক্সিমকো

ব্যবসায়ী গোষ্ঠী বেক্সিমকো জানিয়েছে যে তারা রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে বিপাকে পড়েছে, কারণ তাদের হাতে প্রয়োজনীয় পরিমাণ চলতি পুঁজি নেই। ফলে ব্যবসা হারানোর উপক্রম হয়েছে গোষ্ঠীটির। সে কারণে রপ্তানিসংশ্লিষ্ট ঋণসুবিধা ফের চালুর আবেদন করেছে বেক্সিমকোর টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল বিভাগ। অন্তর্বর্তী সরকারের চারজন উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দেওয়া এক চিঠিতে এই আবেদন করেছে বেক্সিমকো শিল্পগোষ্ঠী। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের কাছে এই চিঠি দিয়েছে বেক্সিমকোর টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল বিভাগ। এতে স্বাক্ষর করেছেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওসমান কায়সার চৌধুরী। গত ১৯ সেপ্টেম্বর পাঠানো চিঠিতে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, রপ্তানিমুখী উৎপাদন শুরু করতে না পারলে তারা ব্যবসা হারাবে। ফলে কর্মী ছাঁটাই করার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। চিঠিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বেক্সিমকো গোষ্ঠীর রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানা লুটপাট করা এবং আগুন দেওয়া হয়েছে।

৯ ব্যাংকের চলতি হিসাবের ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা

৯ ব্যাংকের চলতি হিসাবের ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা

বেসরকারি খাতের ৯ বাণিজ্যিক ব্যাংকের চলতি হিসাবের ঘাটতি ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি আরও বলেন, হিসাবটি প্রতিদিনই পরিবর্তন হচ্ছে। তাই ব্যাংকভিত্তিক তথ্য দেওয়া সম্ভব নয়। তবে এসব ব্যাংকের সমন্বিত ঘাটতি প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকার মতো। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক, ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে ৫টি ব্যাংক তারল্য সংকট কাটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টি চুক্তি সম্পন্ন করেছে। এই ব্যাংকগুলো অন্যান্য সবল ব্যাংক থেকে পারলে সহায়তা নিতে পারবে।