ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ১১ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২

৫ আগস্ট পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়ে গেছে: জয়নুল আবেদীন

৫ আগস্ট পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়ে গেছে: জয়নুল আবেদীন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেছেন, “ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট পালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এখন দলটি নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন নেই। আমরা সরকারের বিপক্ষে নই, আমরা চাই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তরের পথ সুগম হোক।” রবিবার (৫ মে) বিকেল সাড়ে ৫টায় রাজবাড়ী সদর উপজেলার গোয়ালন্দ মোড়ে বিএনপির কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আরও বলেন, “বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘স্লো পয়জন’ দিয়ে হত্যাচেষ্টা করা হয়েছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। আল্লাহ তাঁকে সুস্থ করে দিয়েছেন। আর শেখ হাসিনাকে আজ পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে—এটাই আল্লাহর বিচার।” অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, “গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগের দ্বারা সারাদেশে বিএনপি নেতাকর্মীরা মিথ্যা মামলা, হামলা ও হয়রানির শিকার হয়ে আসছেন। আমরা কোনো সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বা দখলদারিত্ব সহ্য করব না। জনগণের আস্থা ফিরে পেতে হলে আমাদের শৃঙ্খলা ও আদর্শিক রাজনীতিতে ফিরে যেতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “সংস্কারের নামে যেন নির্বাচন প্রক্রিয়া বিলম্বিত না হয়। জনগণ এখন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায়। তারেক রহমানকে রাজনৈতিক কারণে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে। তবে অচিরেই তিনি দেশে ফিরে আসবেন এবং নতুন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবেন।” পরে জয়নুল আবেদীন কুষ্টিয়ার উদ্দেশে যাত্রা করেন। তাকে গাড়িবহরসহ পাংশা পর্যন্ত এগিয়ে দেন অ্যাডভোকেট আসলাম মিয়া ও তার সহকর্মীরা। সভায় সভাপতিত্ব করেন রাজবাড়ী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট লিয়াকত আলী বাবু। বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আসলাম মিয়া। এ সময় বিএনপির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

পঞ্চগড় সীমান্তে ভারতীয় নীলগাই উদ্ধার

পঞ্চগড় সীমান্তে ভারতীয় নীলগাই উদ্ধার

আবারও পঞ্চগড়ের সীমান্তে ধরা পড়লো একটি নীলগাই। রবিবার সকালে পঞ্চগড় সদর উপজেলার গড়িনাবাড়ী ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী সরকারপাড়ার একটি ভূট্টা খেতে স্থানীয়রা নীলগাইটি দেখতে পান। খবর পেয়ে পঞ্চগড় বনবিভাগ ও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মীরা সেখানে গিয়ে নীলগাইটিকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। এর আগেও পঞ্চগড়ের সীমান্ত এলাকা থেকে নীলগাই উদ্ধার করা হয়েছে।  পঞ্চগড় বনবিভাগের কর্মকর্তা হরিপদ দেবনাথ বলেন, খবর পেয়ে আমরা নীলগাইটি উদ্ধার করি। সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ফাঁক গলিয়ে ভারত থেকে আসার সময় নীলগাইটি শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হয়। প্রাণিসম্পদ বিভাগের সহায়তায় নীলগাইটি সুস্থ করার চেষ্টা চলছে। পুরোপুরি সুস্থ হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তানের ১২৫ বিমান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় লড়াই!

মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তানের ১২৫ বিমান, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বড় লড়াই!

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এটিই ছিল সবচেয়ে দীর্ঘ ও ভয়াবহ আকাশযুদ্ধ— ঘণ্টাব্যাপী এই লড়াইয়ে মুখোমুখি হয় ভারত ও পাকিস্তানের প্রায় ১২৫টি যুদ্ধবিমান। স্যাটেলাইট এবং রাডার প্রযুক্তির সহায়তায় চালানো হয় আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, যা বিশ্বজুড়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করে। তবে আশ্চর্যজনকভাবে এই ভয়াবহ সংঘাতে কোনো পক্ষই একে অপরের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেনি, যা ডগফাইট ইতিহাসে বিরল ঘটনা বলে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্র জানায়, ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুক’ অভিযানে অংশ নেয় ৭৫ থেকে ৮০টি যুদ্ধবিমান, যেগুলোর মধ্যে ছিল ফ্রান্সের তৈরি রাফাল, রাশিয়ান সুখোই-৩০ এবং মিগ-২৯-এর মতো অত্যাধুনিক ফাইটার জেট। এসব বিমান স্কাল্প ও স্পাইস ২০০০ মিসাইল বহন করছিল। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রতিরক্ষায় ব্যবহার করে চীনের তৈরি জেএফ-১৭ থান্ডার এবং জে-১০সি মডেলের প্রায় ৪০ থেকে ৪৫টি যুদ্ধবিমান, যেগুলো সজ্জিত ছিল পিএল-১৫ মিসাইলসহ। মিসাইল রেঞ্জের মধ্যে আসতেই শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, একে অপরকে লক্ষ্য করে ছোড়া হতে থাকে মিসাইল। আকাশে লম্বা সময় ধরে চলে চোখ ধাঁধানো ডগফাইট। কখনো কখনো যুদ্ধবিমানগুলো একে অপরের মাত্র ১৬০ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসে। এতে যোগ দেয় পাকিস্তানের ভূমিভিত্তিক চীনা আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা HQ-9—যা লড়াইকে করে তোলে আরও জটিল ও ভয়ংকর। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম, বিশেষ করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন, পাকিস্তানের এক জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, এটি সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে দীর্ঘ ও উচ্চমাত্রার আকাশযুদ্ধ। এমনকি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালে এত বড় ও স্থায়ী ডগফাইট আর দেখা যায়নি বলেও উল্লেখ করেন তারা। তবে ২০১৯ সালের ভারত-পাকিস্তান বিমান সংঘাতের মতো এবার কোনো বিমান ভূপাতিত হয়নি বা কোনো পাইলট বন্দি হননি। সেবার ভারত এক মিগ-২১ বাইসন হারায় এবং এক পাইলটকে পাকিস্তানের হাতে বন্দি হতে হয়। এই সাম্প্রতিক আকাশযুদ্ধ নতুন করে অঞ্চলটিতে সামরিক উত্তেজনার মাত্রা বাড়িয়েছে—তবে আকাশসীমা না লঙ্ঘন করেই সংঘর্ষ শেষ হওয়ায় বড় ধরনের বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/watch?v=0It_1T0j0_U

স্যানিটেশন ও সুপেয় পানির জন্য ৩৪০০ কোটি দেবে বিশ্বব্যাংক

স্যানিটেশন ও সুপেয় পানির জন্য ৩৪০০ কোটি দেবে বিশ্বব্যাংক

চট্টগ্রামে উন্নত স্যানিটেশন ও সুপেয় পানি সরবরাহ ব্যবস্থার জন্য ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা দেবে বিশ্বব্যাংক। চট্টগ্রাম ওয়াটার সাপ্লাই ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টে ২৮ কোটি ডলার দেবে সংস্থাটি। প্রতি ডলার সমান ১২১ দশমিক ৪৩ টাকা ধরে বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। শনিবার অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে এ বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে ঋণচুক্তি সই হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও বিশ্বব্যাংকের পক্ষে ঢাকায় নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক প্রধান গেইল এইচ মার্টিন চুক্তিতে সই করেন। প্রকল্পটি ৩১ ডিসেম্বর ২০৩০ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হবে।

বিকেএমইএ নির্বাচনে প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স পূর্ণ প্যানেলে জয়ী

বিকেএমইএ নির্বাচনে প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স পূর্ণ প্যানেলে জয়ী

নিট পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ’র নির্বাচনে সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের নেতৃত্বাধীন প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স পূর্ণাঙ্গ প্যানেলে জয়ী হয়েছে। ৩৫ পদের সব কটিতেই জয় পেয়েছে এই জোটের প্রার্থীরা। নির্বাচনে ৪০৪ ভোট পেয়ে পরিচালক নির্বাচিত হয়েছেন প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) আহসান খান চৌধুরী। শনিবার রাজধানীর বাংলামোটর ও নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় বিকেএমইএ’র নিজস্ব কার্যালয়ের দুটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ হয়। প্রায় একযুগ পর বেশ উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিকেএমইএ’র ২০২৫-২৭ মেয়াদের নির্বাচন। এদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ শেষে সন্ধ্যা ৭টায় ফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে মোট ভোটার ৫৭২। এর মধ্যে ভোট দিয়েছেন ৪৩১ জন। ভোটের হার ৭৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ। নারায়ণগঞ্জ জোনে ভোটার ছিলেন ২৭২ জন। এর মধ্যে ভোট দিয়েছেন ২৩৪ জন। এই জোনে ভোটের হার ৮৬ শতাংশ। ঢাকা জোনে ভোটার ২২৪ জন। এর মধ্যে ভোট দিয়েছেন ১৪০ জন। এই জোনে ভোট পড়েছে ৬২ দশমিক ৫ শতাংশ। এছাড়া চট্টগ্রাম জোনে ভোটার ছিলেন ৭৬ জন। ভোট দিয়েছেন ৫৭ জন। চট্টগ্রাম জোনে ভোট পড়ার হার ৭৫ শতাংশ। সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন পরিচালনার জন্য নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রের সার্বিক দায়িত্বে ছিলেন বিকেএমইএ নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান সফিউল্লা চৌধুরী। নির্বাচন বোর্ডের সদস্য ওবায়দুর রহমান ও নির্বাচন আপিল বোর্ডের সদস্য মোহাম্মদ আইয়ুব। ঢাকা কেন্দ্রে ছিলেন বোর্ডের সদস্য মোহাম্মদ শাহজাহান সিদ্দিকী, নির্বাচন আপিল বোর্ডের সদস্য অ্যাডভোকেট আওলাদ হোসেন। ভোট গ্রহণ শেষে নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্র থেকে ফল ঘোষণা করেন। এবারের নির্বাচনে ৩৫টি পরিচালক পদে ৩৮ প্রার্থী হলেও তাদের মধ্যে ৩৫ জন একই প্যানেলে। প্রোগ্রেসিভ নিট অ্যালায়েন্স প্যানেলের প্রধান হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিকেএমইএ’র বর্তমান সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম। এই প্যানেলের বাইরে স্বতন্ত্র থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন তিন প্রার্থী। তারা হলেন বিজিএমইএ’র সাবেক পরিচালক ও ইয়াং ফরএভার টেক্সটাইল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজিব চৌধুরী, জাহিন নিটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন মিয়া এবং জেএস স্টাইল বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। ভোটে নির্বাচিত ৩৫ জনের মধ্য থেকে পরে বিকেএমইএ’র সভাপতি, নির্বাহী সভাপতি, সাতজন সহ-সভাপতিসহ ৯ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন। বর্তমান সভাপতি মোহাম্মদ হাতেমের প্যানেল থেকে যে ৩৫ প্রার্থী জয়ী হয়েছেন তারা হলেন মোহাম্মদ হাতেম, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) আহসান খান চৌধুরী, মনসুর আহমেদ, ফজলে শামীম এহসান, মো. সামসুজ্জামান, অমল পোদ্দার, মো. মোরশেদ সারোয়ার, মোহাম্মদ রাশেদ, আশিকুর রহমান, মো. জামাল উদ্দিন মিয়া প্রমুখ।

আলোচনায় বিএসইসির কমিশনার মোহসিনের শেয়ার ব্যবসা

আলোচনায় বিএসইসির কমিশনার মোহসিনের শেয়ার ব্যবসা

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কমিশনার মো. মোহসিন চৌধুরী দেশের শেয়ারবাজারে কেলেঙ্কারির নতুন নজির গড়েছেন।  শেয়ারবাজারে চলতি আইন ভেঙ্গে নিজ নামে শেয়ার ব্যবসার মাধ্যমে এই ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। এতদিন বিএসইসির জুনিয়র পর্যায়ের কর্মকর্তাদের শেয়ার লেনদেন নিয়ে আলোচনা হলেও কমিশনারের নামে এই অনিয়ম হয়নি। এই বিষয়টি নিয়ে চলছে সর্বত্র আলোচনা। বর্তমানে মোহসিন বিএসইসির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কর্মকর্তা এবং গুরুত্বপূর্ণ বিভাগগুলোর দায়িত্বে আছেন। তার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) আওতাধীন ‘জিরো ওয়ান লিমিটেড’ নামে একটি ব্রোকারেজ হাউজে তার সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্টের তথ্য মিলেছে। ওই বিও অ্যাকাউন্ট নম্বর ১২০৪১৫০০৭৪৫১৮৭৩৪। ট্রেডিং কোড (ব্রোকারেজ হাউজে লেনদেনের সংক্ষিপ্ত নম্বর) ৪৬৩। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে, বর্তমানে তার (মো. মোহসিন চৌধুরী) ওই অ্যাকাউন্টে বাজারে সবচেয়ে বিতর্কিত কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেডের ২ হাজার ২৩১টি শেয়ার আছে। বেক্সিমকো ছাড়াও ৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন করেছেন তিনি। অথচ ২০১১ সালের ১১ এপ্রিল, বিএসইসি থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘কমিশনের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী নিজ বা স্বামী/স্ত্রী, পিতা-মাতা, ছেলেমেয়ে ও পোষ্যদের নামে প্রাইমারি বা সেকেন্ডারি মার্কেটে সিকিউরিটিজ লেনদেন করতে কিংবা উক্ত প্রকার লেনদেনে কোনোভাবে সম্পৃক্ত থাকতে পারবেন না। পরবর্তীতে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ ১৯৯৩ (সংশোধিত) ইনসাইডার ট্রেডিং আওতায় আনা হয়।