ঢাকা, বাংলাদেশ   রোববার ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ৬ মাঘ ১৪৩১

adbilive
adbilive
আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র  উৎসবের  সমাপ্তি

আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র  উৎসবের  সমাপ্তি

দেশ-বিদেশের সিনেমা দেখার আয়োজনের সূচনা হয়েছিল ১১ জানুয়ারি। নয় দিনব্যাপী সেই শিল্প সফর শেষ হলো রবিবার। শিল্পিত সেই সফরে রাজধানীর পাঁচ ভেন্যুতে দর্শকরা দেখেছেন দেশ-বিদেশের বিচিত্র বিষয়ের ছবি।  রেইনবো  চলচ্চিত্র সংসদ আয়োজিত উৎসবটিতে সিনেমাপ্রেমীরা উপভোগ করেছেন ৭৫ দেশের ২০৩টি ছবি।  সুন্দরের হাত ছানিময় সেই ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র  উৎসবের সমাপনী আনুষ্ঠানিকতার আয়োজন করা হয় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে। দুই শতাধিক চলচ্চিত্রের মধ্যে বিচারকদের মূল্যায়নের ভিত্তিতে বিভিন্ন বিভাগের  সেরা চলচ্চিত্রসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রদান করা হয় পুরস্কার। উৎসবের সবচেয়ে আলোচিত এশিয়ান প্রতিযোগিতা বিভাগে সেরা ছবির পুরস্কার জিতে নেয় উজবেকিস্তানের সিনেমা ‘সানডে’। জলতরঙ্গ নৃত্যদলের  মনোমুগ্ধকর নৃত্য পরিবেশনের  মাধ্যমে সমাপনী অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এ অনুষ্ঠানের  প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ক্ষেত্রে এবং ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের  জন্য  বেশ কিছু ভবিষ্যৎ পদক্ষেপের কথা জানান। উৎসবের পার্মান্যান্ট ভেন্যু, নির্দিষ্ট বাজেট এবং বছরব্যাপী কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন। এছাড়া ভবিষ্যতেও এ ধরনের কাজের ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতি  ছিলেন বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের  চেয়ারম্যান  জালাল আহমেদ। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন উৎসব পরিচালক আহমেদ মুজতবা জামাল। সমাপনী সিনেমা হিসেবে প্রদর্শিত হয় ইকবাল এইচ চৌধুরী পরিচালিত সিনেমা বলী। এটিই ছিল বলীর বাংলাদেশের প্রিমিয়ার শো। এশিয়ান ফিল্ম কম্পিটিশন সেকশনের বেস্ট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডটি জিতে নেয় শোকির খোলিখভ নির্মিত উজবেকিস্তানের ছবি ‘সানডে’। পুরস্কারের অর্থ হিসেবে এই ছবির নির্মাতার হাতে এক লাখ টাকার চেক এবং সম্মাননা স্মারক ও সনদপত্র তুলে দেন অতিথিরা। এই বিভাগে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ নির্মাতার পুরস্কার পেয়েছে দুই চীনা পরিচালক হাওফেং ও জাওফেং জু। আর শ্রেষ্ঠ নির্মাতা হিসেবে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছেন মাহমুদ কালার।  এই বিভাগে জাপানিজ সিনেমা ‘পারফর্মিং কাউরো’স ফিউনারেল’-এর জন্য সেরা চিত্রনাট্যকারের পুরস্কার পেয়েছেন তাকাতো নিশি ও নোরিকো ইউসা। হোয়েন দ্য ওয়ালনাট লিভস শীর্ষক তুরস্কের সিনেমার জন্য সেরা সিনোমাটোগ্রাফির পুরস্কার পেয়েছেন নির্মাতা মেহমেত আলী কোনার। এই শাখায় ইরান ও তুরস্কের যৌথ প্রযোজনার মেলোডি সিনেমার জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন ইরানী অভিনেত্রী দিমান জান্দি। ইরানি সিনেমায় অভিনয় করে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জয় করেছেন রায়ান সারলাক।  বাংলাদেশ প্যানোরামার ট্যালেন্ট শাখায় ৩টি সিনেমা পুরস্কৃত হয়। ফিপ্রেসি জুরি প্রদত্ত শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পায় মনন মুনতাকা নির্মিত ছবি এ লেজি নুন। এই শাখায় প্রথম রানার আপ পুরস্কার আসিফ ইউ হামিদ নির্মিত ছবি ফুলেরা পোশাক পরে না। সেকেন্ড রানার আপ পুরস্কার পায়  মোবারক হোসেন নির্মিত ছবি পৈতৃক ভিটা।  চিলড্রেন ফিল্ম  সেকশনের বাদল রহমান পুরস্কার পেয়েছে মিখায়েল লুকাচেভস্কি নির্মিত  রাশিয়ান সিনেমা হোয়্যার দ্য হোয়াইট ক্রেনস ড্যান্স। এই শাখায় বেস্ট অডিয়েন্স অ্যাওয়ার্ড  পেয়েছে সৃজিত মুখার্জী পরিচালিত ভারতীয় সিনেমা পদাতিক। স্পেশাল অডিয়েন্স পুরস্কার  পেয়েছে জোসেলিটো আল্টারেজোস  নির্মিত ফিলিপিন্সের সিনেমা দ্য গার্ডিয়ান অব অনার। উইম্যান ফিল্মমেকার শাখায় শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে মারিয়া বোবেভা নির্মিত বুলগেরিয়ার সিনেমা স্কারলেট। স্পিরিচুয়াল ফিল্ম সেকশনের  সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পুরস্কার পায়  লুইস ক্যাম্পোস নির্মিত পরিচালিত পর্তুগিজ সিনেমা মনটে ক্লেরিগো। 

পাপের শহরে দাবানলের পর ভয়াবহ রোগের থাবা!

পাপের শহরে দাবানলের পর ভয়াবহ রোগের থাবা!

ক্যালিফোর্নিয়ায় দাবানল এবং রোগের প্রাদুর্ভাবের সংমিশ্রণে সৃষ্টি হয়েছে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। আগুনে বাড়িঘর পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার পর, বর্তমানে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে ছড়িয়ে পড়েছে নরভাইরাস এবং পেটের নানা রোগ। ধনী, মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে দরিদ্র সকলেই আশ্রয় নিচ্ছে কেন্দ্রে, কিন্তু দুর্ভাগ্য যেন তাদের পিছু ছাড়ছে না। বাতাস ও পানি দূষিত হয়ে যাওয়ার পর, আশ্রয় কেন্দ্রগুলিতে দ্রুত ছড়াতে শুরু করেছে নরভাইরাস, যার ফলে পেটে ব্যথা, বমি এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিচ্ছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, এই ভাইরাস সাধারণত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং বয়স্ক ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা মানুষের জন্য এটি বিপজ্জনক হতে পারে। এছাড়া, ছোট জায়গায় বেশি মানুষ থাকার কারণে রোগ ছড়ানোর ঝুঁকি আরও বেড়েছে। বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়ায় নরভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ, এবং চলতি বছর মাত্র আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫০০ জন আক্রান্ত হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় তিন গুণ বেশি। দাবানল এবং রোগের সংক্রমণ প্রতিরোধে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এবং বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে, তবে আগুনের কারণে অনেক রাস্তাঘাট এবং অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় উদ্ধার কার্যক্রম কঠিন হয়ে পড়েছে। ক্যালিফোর্নিয়ায় গ্রীষ্মকালের শুষ্ক আবহাওয়া এবং ঝোড়ো বাতাসের কারণে দাবানল ছড়িয়ে পড়ছে আরও দ্রুত, এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে উঠছে। ভিডিও দেখুন: https://youtu.be/_8x0CSAhZbA?si=vIfxEU5Lyxnpj54S

সরকারি চাল-গমের মজুত বাড়াতে আমদানিতে জোর

সরকারি চাল-গমের মজুত বাড়াতে আমদানিতে জোর

ক্রমে কমছে সরকারি খাদ্যশস্যের মজুত। সরকারি গুদামে এখন চাল-গমের মজুত ১২ লাখ টনের কিছু বেশি। মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি। এ কর্মসূচিতে চলে যাবে মজুতের বড় একটি অংশ। চালের বাজারও বাড়তি। মজুত বাড়িয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণে তাই ১৬ লাখ টন চাল-গম কেনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রবিবার (৫ জানুয়ারি) খাদ্যশস্যের সরকারি মজুত ছিল ১২ লাখ ১৬ হাজার টন। এর মধ্যে চাল প্রায় ৮ লাখ টন, বাকিটা গম। ২০২৩ সালের শুরুতে সরকারি মজুত ছিল প্রায় ২০ লাখ টন। ২০২৪ সালের শুরুতে মজুতের পরিমাণ ছিল ১৬ লাখ টনের মতো। খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, বিগত সরকার শেষের দিকে কোনো চাল আমদানি করেনি। উল্টো ফ্যামিলি কার্ডের আওতায় এক কোটি পরিবারকে চাল বিতরণ করা হয়েছে। সেজন্য বিগত সময়ের চেয়ে মজুত কিছুটা কম। আবার এবারও কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল দেওয়া হবে। খাদ্যশস্যের বর্তমান মজুতের একটা বড় অংশ চলে যাবে এ কর্মসূচিতে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাসুদুল হাসান বলেন, গত অর্থবছরে আসলে সেভাবে চাল আমদানি করেনি সরকার। অন্যদিকে টিসিবির যে এক কোটি ফ্যামিলি কার্ড সেখানে মাসে আমাদের প্রত্যেক পরিবারকে পাঁচ কেজি করে চাল দিতে হচ্ছে। ফিগারটা কিন্তু অনেক বড়। সেজন্য মজুত কিছুটা কমেছে। বাড়তি চালের বাজার ॥ ঢাকার বাজার ঘুরে দেখা যায়, আমনের নতুন চাল বাজারে এলেও প্রতি কেজি চালের দাম দুই থেকে ছয় টাকা পর্যন্ত বেড়েছে গত দুই সপ্তাহে। খুচরায় প্রতি কেজি ৬২ টাকার নিচে কোনো চাল মিলছে না। এ দামে যেসব চাল মিলছে, সেগুলো মোটা স্বর্ণা ও পাইজাম। এ দুই জাতের চাল চলতি আমন মৌসুমে বাজারে এসেছে। চালকল মালিকদের দাবি, ধানের দাম বাড়ায় তারা চালের দাম বাড়িয়েছেন। নওগাঁ চালকল মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ চকদার বলেন, মোকামে ধান নেই। শুরু থেকে এবার ধানের দাম বেশি। গত এক-দেড় সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি মণে ৭০-৮০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ধানের দাম বাড়ার কারণে স্বাভাবিক কারণেই চালের দাম বাড়াতে হয়েছে। মজুত বাড়াতে বিদেশ থেকে আমরা চাল ও গম আমদানি করছি। একটার পর একটা জাহাজ আসছে। আমাদের ৮ লাখ টন চাল ও ৮ লাখ টন গম আনার প্রক্রিয়া পাইপলাইনে রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশে চালের বড় মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগর, নওগাঁ ও দিনাজপুরে প্রতি মণ স্বর্ণা ধান এক হাজার ৪২০ থেকে এক হাজার ৪৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এসব এলাকায় প্রতি মণে ধানের দাম গত সপ্তাহের চেয়ে ৫০ টাকা বেড়েছে। যেখানে প্রতি বস্তা চালের দাম একই সময়ে বেড়েছে ২০০-২৫০ টাকা। ওইসব এলাকায় প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) চাল বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৬০০-২ হাজার ৭০০ টাকায়। মজুত বাড়াতে সরকারিভাবে ৮ লাখ টন চাল ও ৮ লাখ টন গম আমদানির প্রক্রিয়া চলমান। এরই মধ্যে চাল ও গম আসতে শুরু করেছে। একই সঙ্গে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি হচ্ছে। আমনে ধান-চাল সংগ্রহও জোরদার করা হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে মজুত ২০ লাখ টনে উন্নীত করা হবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। আমদানির চাল পুরোদমে ঢুকতে শুরু করলে বাজার কমে যাবে। মজুতও ভালো একটা অবস্থানে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্টরা জানান, চালের বাজার অস্থিতিশীল হলে সরকার খোলাবাজারে সুলভমূল্যে চাল বিক্রির (ওএমএস) আওতা ও বরাদ্দ বাড়িয়ে বাজারে স্থিতিশীলতা আনার চেষ্টা করে। এছাড়া খাদ্যবান্ধবসহ অন্য সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে চাল বিতরণ করা হয়। মূলত অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সংগ্রহ ও আমদানির মাধ্যমে মজুত করে সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয় ও খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, সরকার মজুত বাড়াতে বিদেশ থেকে চাল ও গম আমদানির জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে ৮ লাখ টন চাল ও ৮ লাখ টন গম আমদানি করা সম্ভব হবে। এরই মধ্যে চাল ও গম আসার প্রক্রিয়া শুরুও হয়েছে। গত ২৫ ডিসেম্বর ভারত থেকে ২৪ হাজার টন চালবাহী প্রথম জাহাজ এসেছে। ১০ জানুয়ারি ২৭ হাজার টন চাল নিয়ে আসছে আরও একটি জাহাজ। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাসুদুল হাসান বলেন, ‘মজুত বাড়াতে বিদেশ থেকে আমরা চাল ও গম আমদানি করছি। একটার পর একটা জাহাজ আসছে। আমাদের ৮ লাখ টন চাল ও ৮ লাখ টন গম আনার প্রক্রিয়া পাইপলাইনে রয়েছে। যদি আবহাওয়াগত বা অন্য কোনো সমস্যা না হয় তবে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এ চাল ও গম আমাদের কাছে চলে আসবে। সচিব আরও বলেন, ‘মার্চ থেকে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হবে। সেখানে চাল যাবে। 

অবসর গ্রহণের সময় সুখী ও চাপমুক্ত হতে চাইলে কী করবেন?

অবসর গ্রহণের সময় সুখী ও চাপমুক্ত হতে চাইলে কী করবেন?

অবসর গ্রহণ জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা অনেকের জন্য আনন্দের হলেও কিছুটা আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। দীর্ঘদিন কাজের মধ্যে থাকাকালীন কর্মজীবন চলে আসলেও অবসর গ্রহণের পর নতুন ধরনের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়। অনেকেই উদ্বেগ, একাকীত্ব, এবং কিছুটা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে যান। তবে, কিছু সঠিক প্রস্তুতি এবং মনোভাব নিয়ে অবসর গ্রহণের পরও আপনি সুখী এবং চাপমুক্ত জীবন কাটাতে পারেন। এতে আপনার শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকবে এবং পরিপূর্ণ জীবনযাপন সম্ভব হবে। আসুন, জেনে নিই কীভাবে আপনি অবসর গ্রহণের পর সুখী ও চাপমুক্ত থাকতে পারেন।